ঢাকারবিবার , ১ নভেম্বর ২০২০
  1. অন্যান্য
  2. দেশজুড়ে
  3. পজিটিভ বাংলাদেশ
  4. ফটো গ্যালারি
  5. ফিচার
  6. ভিডিও গ্যালারি
  7. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কটিয়াদীতে ট্রিপল মার্ডার: মা-বোন-ভাগ্নের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

প্রতিবেদক
Kolom 24
নভেম্বর ১, ২০২০ ২:১৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে ট্রিপল মার্ডারের ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া বাকী তিন আসামী প্রত্যেককে তিনদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।

রোববার (০১ নভেম্বর) দুপুরে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আব্দুন নূর তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে কটিয়াদী মডেল থানার পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে বিজ্ঞ বিচারক তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

তারা হলেন- নিহত আসাদের মা কেওয়া খাতুন (৬৫), আসাদের বোন নাজমা আক্তার (৪২) ও ভাগ্নে আল আমিন (৩৫)।

গতকাল শনিবার বিকালে ট্রিপল মার্ডারের ঘটনার প্রধান আসামী দ্বীন ইসলাম (৪০) আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দিয়েছেন। এর আগে শুক্রবার পুলিশের কাছেও স্বীকারোক্তি দেন দ্বীন ইসলাম।

উল্লেখ‌্য, গতকাল বৃহস্পতিবার মো. আসাদ মিয়া (৫৫), তার স্ত্রী পারভিন (৪৫) ও শিশু সন্তান লিয়ন (১১) কে নৃশংসভাবে হত্যা করে বাড়ির পেছনে একটি গর্তে মাটি চাপা দেওয়া হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একই গর্ত থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

Comments

comments

কটিয়াদীতে ট্রিপল মার্ডারের ঘটনায় ৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

প্রতিবেদক
Kolom 24
অক্টোবর ৩০, ২০২০ ১১:৪৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে ট্রিপল মার্ডার এর ঘটনায় নিহত আসাদ মিয়ার বড় ছেলে তোফাজ্জল বাদী হয়ে আসাদের ছোটভাই দ্বীন ইসলামকে প্রধান আসামী করে কটিয়াদী মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে কটিয়াদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম এ জলিল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, নিহত আসাদ মিয়ার বড় ছেলে তোফাজ্জল বাদী হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে কটিয়াদী মডেল থানায় শুক্রবার রাতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। এদিকে আগামীকাল শনিবার দুপুরে তাদেরকে কিশোরগঞ্জ কোর্টে হাজির করা হবে।

পুলিশের ভাষ্য, এ হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতোমধ্যে চারজনকে আটক করা হয়েছে। এবং বাকী পাঁচজনকে আটক করতে অভিযান অব্যাহত আছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন আসাদের ছোটভাই দ্বীন ইসলাম।

উল্লেখ‌্য, গতকাল বৃহস্পতিবার মো. আসাদ মিয়া (৫৫), তার স্ত্রী পারভিন (৪৫) ও শিশু সন্তান লিয়ন (১১) কে নৃশংসভাবে হত্যা করে বাড়ির পেছনে একটি গর্তে মাটি চাপা দেওয়া হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একই গর্ত থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

Comments

comments

কটিয়াদীতে ট্রিপল মার্ডার: নৈপথ্যে সম্পত্তির দ্বন্দ্ব

প্রতিবেদক
Kolom 24
অক্টোবর ৩০, ২০২০ ১১:৩০ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বসত ঘরের পাশের একটি গর্ত থেকে মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় একই পরিবারের স্বামী স্ত্রী-শিশুসহ তিনজনের লাশ উদ্বার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নের জামষাইট গ্রামে এই নৃশংস ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন একই ইউনিয়নের মীর হোসেনের পুত্র মুদি দোকানী আসাদ মিয়া (৫৫), তার স্ত্রী পারভীন (৪০) ও তার ছোট ছেলে লিয়ন (১১)।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্র জানায়, বনগ্রাম ইউনিয়নের জামষাইট গ্রামের আসাদ মিয়ার সাথে প্রায় সময় সম্পত্তি নিয়ে তার ছোট ভাই দ্বীন ইসলামের সাথে বিরোধ চলে। এনিয়ে তাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে প্রতিনিয়ত ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। বুধবার রাত থেকেই আসাদ, তার স্ত্রী পারভীন ও ছোট ছেলে লিয়ন বাড়ি থেকে হঠাৎ নিখোঁজ হন। এদিকে আসাদের মেঝো ছেলে মোফাজ্জল বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়িতে গিয়ে বসত ঘর ভাংচুরসহ রক্ত দেখে তার বাবা, মা ও ভাইকে খোঁজতে থাকে। পরে তাদের না পেয়ে কটিয়াদী মডেল থানায় গিয়ে পুলিশকে বিষয়টি খুলে বলে। পরে পুলিশ আসাদের বাড়িতে গিয়ে মোফাজ্জলের বক্তব্য অনুযায়ী বাড়ির আঙিনার একটি গর্ত থেকে মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় তিনজনের লাশ উদ্বার করে। এই চাঞ্চল্যকর ট্রিপল মার্ডারের ঘটনায় ঘাতক দ্বীন ইসলামসহ জিজ্ঞাবাদের জন্য চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।

পুলিশের ধারণা, জমি নিয়ে বিরোধের জেরেই তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে। পরে তাদের তিনজনকে গর্তে মাটি চাপা দিয়ে রাখে ঘাতক দ্বীন ইসলাম।

কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তার মা ও ভাইসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে।

হোসেনপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সোনাহর আলী বলেন, ‘সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে তাদের হত্যা করে লাশ মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় নিহত আসাদ মিয়ার ছোট ভাই দ্বীন ইসলামসহ চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি’

Comments

comments