বর্তমান সময় সবচেয়ে আলোচিত সমস্যা হচ্ছে কোভিড-১৯। করোনাভাইরাস প্রার্দুভাবের ফলে ১৭ মার্চ থেকে বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা দেওয়া হয়। দীর্ঘ এই ছুটি থাকায় জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। আমরা অনেক এই হয়ে পরেছি মোবাইল এর প্রতি আসক্ত। যদিও ইউজিসি অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার উদ্যেগ গ্রহণ করেছেন। কিন্তুু আমাদের দেশে বিশেষ করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর অধিক সংখ্যক ছাত্র বা ছাত্রী গ্রামে থাকায় ও তাদের পরিবারের আর্থিক অসচ্ছলতার কারনে অনলাইন ক্লাস গুলো তাদের বিলাষিতা এর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় গুলো যেন নিষ্প্রাণ হয়ে গিয়েছে তারা সেজেছে নতুন সাজে কিন্তুু সে সাজ যেন দেখবার কেউ নেই।
আমাদের ক্যাম্পাসের অনেক বড় ভাই এবং আপুরা তাদের পুরো ফ্যামিলি নির্ভর করে তাদের টিউশন এর কিছু টাকার উপর তারা ফিরে এসেছে ক্যাম্পাসে বাসা নিয়েছে অধিক টাকা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় এর পাশে। অথচো সময় এর সাথে সাথে খুলে দেওয়া হয়েছে দেশের সকল অফিস, সপিং মল, রেষ্টুরেন্ট বিনোদন কেন্দ্র। অবাদে বিচরন ঘটছে সবার। করোনা সবচেয়ে ক্ষতিজনক বয়োজ্যেষ্ঠদের ও দীর্ঘ মেয়াদি রোগে ভুগতেছে এমন কারো জন্য কিন্তুু আজ তারাই জীবন ঝুকি নিয়ে কাজ করছে কল কারখানা তে। অথচো আমরা বসে আছি বাসায়। এতে তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ মেয়াদি সেশনজট এর সম্ভাবনা। যারা স্নাতক শেষ বর্ষে আছেন পরীক্ষা না হওয়ায় দিতে পারছে না কোন চাকুরী পরীক্ষা ও তো এমতা অবস্থায় আমার মনে হয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধীরে ধীরে খুলে দেওয়া হোক ক্যাম্পাস।
Comments
comments