ঢাকাসোমবার , ৭ আগস্ট ২০২৩
  1. অন্যান্য
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খেলাধুলা
  4. দেশজুড়ে
  5. পজিটিভ বাংলাদেশ
  6. ফটো গ্যালারি
  7. ফিচার
  8. বিনোদন
  9. ভিডিও গ্যালারি
  10. সারাদেশ
  11. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

গৃহহীন মুক্ত হচ্ছে কিশোরগঞ্জের ছয় উপজেলা, আরও ২৭২টি পরিবার পাচ্ছে পাকা ঘর

প্রতিবেদক
Kolom 24
আগস্ট ৭, ২০২৩ ৩:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কিশোরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে ২৭২টি গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের পাকা ঘর। জেলায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে করিমগঞ্জ উপজেলায় ১২টি, হোসেনপুর উপজেলায় ২২টি, মিঠামইন উপজেলায় ১২টি, নিকলী উপজেলায় ২০টি, বাজিতপুর উপজেলায় ৩২টি, কুলিয়ারচর উপজেলায় ৩৬টি, তাড়াইল উপজেলায় ৪৬টি, ইটনা উপজেলায় ৯২টি ঘর উপকারভোগীদের নিকট ২ শতাংশ জমিসহ হস্তান্তর করা হবে। আগামী ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে হোসেনপুর, করিমগঞ্জ, বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, মিঠামইন উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে। ইতোপূর্বে কিশোরগঞ্জ সদর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া, ভৈরব, অষ্টগ্রাম উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া ইটনা ও তাড়াইল উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলা হিসাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। জেলায় ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়ের ১ম ধাপে মোট ২২১১টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। সোমবার (৯ আগস্ট) দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে জেলায় উদ্ধারকৃত খাসজমির পরিমান ৬৬.৯৮ একর। এসব জমির স্থানীয় বাজারমূল্য প্রায় ৯৫ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অন্যদিকে জেলায় ক্রয়কৃত জমির পরিমান ১১২.৮২ শতক। এ জমির স্থানীয় বাজারমূল্য ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।

তিনি জানান, উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার যাচাই বাছাইয়ের দিন নিদিষ্ট তারিখ ও সময় নির্ধারণ করে মাইকিং করে ভূমিহীনদের জড়ো করা হয় এবং উপস্থিত ভূমিহীনদের সাথে সরাসরি কথা বলে যাচাই করে প্রাথমিক বাছাই করা হয়। আমরা নির্মাণস্থলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এই বিশেষ প্রকল্পের কাজ তদারকি করেছি। উপজেলা মনিটরিং টিমও নিয়মিত মনিটরিং করেছে। টেকসই ও উন্নতমানের মালামাল ব্যবহার করে ঘরগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসক আরও জানান, ৬টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে। কোনো কারণে নতুন করে কেউ ভূমিহীন এবং গৃহহীন হলে ওই সব পরিবারকে একই ধরণের প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এটিএম ফরহাদ চৌধুরী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।

Comments

comments