ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৩১ আগস্ট ২০২৩
  1. অন্যান্য
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খেলাধুলা
  4. দেশজুড়ে
  5. পজিটিভ বাংলাদেশ
  6. ফটো গ্যালারি
  7. ফিচার
  8. বিনোদন
  9. ভিডিও গ্যালারি
  10. সারাদেশ
  11. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিলগালা না করে ব্যালট পেপার বাসায় নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ

প্রতিবেদক
Kolom 24
আগস্ট ৩১, ২০২৩ ৭:২৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কিশোরগঞ্জ জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল ও পুন:নির্বাচনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সমিতিটির একটি অংশ। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) সকালে জেলা শহরের আখড়া বাজারে চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা।

কিশোরগঞ্জ জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান লস্করের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক কার্যকরী সভাপতি এটিএম মোস্তফা, সাবেক সদস্য সচিব শেখ ফরিদ, সাবেক কোষাধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান, আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য শফিকুল ইসলাম মানিক, সংগঠনটির সাধারণ সদস্য রফিকুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান, শামসুল ইসলাম, জুনায়েদ পিন্টু প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা অভিযোগ করে বলেন, গত ৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ফলাফলে মোট বৈধ ভোটের সংখ্যার চেয়ে বিজয়ী ও পরাজিত প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যায় গড়মিল দেখা যায়। কার্যকরী পরিষদের ২৩টি পদের জন্য মোট বৈধ ভোটের সংখ্যা ৬৮৩১টি কিন্তু বিজয়ী ও পরাজিত মোট ৪১ জন প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ৬৬৯৫টি। বৈধ ভোটের পার্থক্য ১৩৬টি। এটা কিভাবে সম্ভব? রেজাল্ট শিটে প্রাপ্ত ভোট সংখ্যার সাথে কাস্টিং ভোটের গড়মিল করেই নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান বিলকিস বেগম তাদের বিজয়ী করিয়েছে।

তাঁরা অভিযোগ করে বলেন, ভোট গণনা শেষে সিলগালা না করেই ব্যালট পেপার বিলকিস বেগম তাঁর বাসায় নিয়ে যায়। পরে সমিতির অফিসে আনেন। এর দুই দিন পর ভোট সিলগালা করে অফিসে রাখেন তিনি। অথচ পূর্বের বিধান অনুযায়ী ভোট সিলগালা করে থানায় জমা দেয়ার কথা। আর সিলগালা করার কাগজে সবাই সাক্ষরের নিচে ২ আগস্ট লিখলেও তিনি কৌশলে ৩১ জুলাই লিখেন। আমরা ফলাফল বাতিল করে পুনঃনির্বাচনের জন্য দুটি মামলা দায়ের করেছি।

এ সময় তাঁরা বলেন, পুরো নির্বাচনকে নির্বাচন বোর্ড প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। নির্বাচন বোর্ড চাপের মুখে পড়ে ভোট সিলগালা করেছে। আমরা চাই প্রশাসন ও সাংবাদিকদের সামনে পুনরায় ভোট গণনা হউক।

নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান বিলকিস বেগম বলেন, আমি যদি ব্যালট পেপার বাসায় নিয়ে যেতাম তাহলে তা সিসিটিভির ফুটেজে থাকতো। পুরো নির্বাচন ও ভোট গণনার প্রক্রিয়া প্রজেক্টের দিয়ে দেখানো হয়েছে। আর বেসরকারি সমিতি বা সংগঠনের নির্বাচনসামগ্রী থানায় জমা দেয়ার বিধান নাই।

Comments

comments