দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন একাধিক প্রার্থী। কিন্তু, কেন্দ্র থেকে বর্তমান মেয়র শওকত উসমানকে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়। মনোনয়ন দেওয়ার পরও কিছুদিন নেতাকর্মীদের মাঝে অন্তর্দ্বন্দ্ব বহাল থাকে।
কিন্তু নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসতেই দ্বন্দ্ব ভুলে সরব আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। স্থানীয় সাংসদ নূর মোহাম্মদ এমপি’র নির্দেশে দ্বন্দ্ব ভুলে এখন নৌকার পক্ষে কাজ করছেন সবাই। নেতারা নিজ নিজ এলাকায় নৌকার পক্ষে প্রচার ও গণসংযোগ চালাচ্ছেন। প্রার্থনা করছেন ভোটও।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী শওকত ইসমান বলেন, ‘কটিয়াদী পৌরসভা গেল নির্বাচনে ভোটাররা নৌকা প্রতীককে ভালোবেসে আমাকে বিজয়ী করেছেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না। আগামী ৩০ জানুয়ারি ভোটাররা বিপুল ভোটে নৌকা প্রতিককে বিজয়ী করবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।’
কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ আফজাল বলেন, ‘স্বাধীনতার প্রতীক হচ্ছে নৌকা, উন্নয়নের প্রতীকের নাম নৌকা। সুতরাং কটিয়াদীবাসী এর বাইরে চিন্তা করতে পারেন না। নৌকার বিকল্প চিন্তা করলেই আমরা উন্নয়ন বঞ্চিত হবো।’
কিশোরগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, কটিয়াদী পৌরসভা নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। তিনি বলেন, নির্বাচনে ৯ জন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভোটকেন্দ্রে সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানান তিনি।’
Comments
comments