ঢাকারবিবার , ৩ মে ২০২০
  1. অন্যান্য
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খেলাধুলা
  4. দেশজুড়ে
  5. পজিটিভ বাংলাদেশ
  6. ফটো গ্যালারি
  7. ফিচার
  8. বিনোদন
  9. ভিডিও গ্যালারি
  10. সারাদেশ
  11. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কোরাম সংকটে পড়বে বিএসইসি

প্রতিবেদক
Kolom 24
মে ৩, ২০২০ ৯:৪৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কোরাম সংকটে পড়তে যাচ্ছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসির চার কমিশনার পদের মধ্যে দু’টিই বর্তমানে খালি রয়েছে। আগামী ৪ মে আরেক কমিশনারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ফলে দুদিনের মধ্যে নতুন কাউকে নিয়োগ না দিলে কোরাম সংকটে পড়বে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।

এতে বিএসইসির পক্ষে জরুরি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হবে না। ২০১০ সালের মহাধসের পর তদন্ত কমিটির সুপারিশে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি পুনর্গঠন করে সরকার। এক পর্যায়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির নামও পালটে যায়। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) থেকে সংস্থাটির নাম বদলে হয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

নাম বদলের আগে থেকেই নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যানের অধ্যাপক ও ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন। তার সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে কমিশনের দায়িত্ব পালন করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী।

পুনর্গঠিত বিএসইসিতে এই দুজনের সঙ্গে দায়িত্ব পান মো আরিফ খান। একের পর এক দুর্বল কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দিয়ে পুনর্গঠিত বিএসইসি ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়লে এক পর্যায়ে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে বিএসইসির কমিশনারের পদ ছেড়ে দেন আরিফ খান। তবে কিছুদিনের মধ্যে তিনি আইডিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে যোগ দেন।

দুর্বল কোম্পানির আইপিও অনুমোদন, প্লেসমেন্ট অনিয়মসহ বিভিন্ন কারণে বিএসইসির সমালোচনা হলেও পদ আকড়ে ধরে রাখেন চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন ও কমিশনার হেলাল উদ্দিন নিজামী। এমনকি বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে দফায় দফায় তাদের পদত্যাগ বা অপসারণ দাবি করা হলেও আইন লঙ্ঘন করে এ দুজনের মেয়াদ বাড়ানো হয়। তবে নতুন মেয়াদেও বিতর্ক তাদের পিছু ছাড়েনি।

আগের মতোই দুর্বল কোম্পানি অনুমোদন দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এমনকি তাদের সঙ্গে নিয়োগ পাওয়া এক কমিশনারের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে অনৈতিক সুবিধা নেয়ারও অভিযোগ আছে।

Comments

comments