আধুনিক প্রযুক্তিতে গরু রিষ্টপুষ্ট করন প্রকল্পের আওতায় শেরপুর নকলা উপজেলার ২৫ জন খামারীদের ৩ দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
নিরাপদ শারিরীক ও সামাজিক দূরত্ববজায় রেখে নকলা উপজেলা প্রাণী সম্পদ এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে।
নকলা প্রাণিসম্পদ অফিসের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষনের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদুর রহমান ।
প্রশিক্ষণ উদ্ভোধনি অনুষ্ঠানর উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা:মো আব্দুল আহাদ, উপসহকারী প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা আছাদুজ্জামান মন্জু।
ডাঃ মো: আব্দুল আহাদ সভাপতিত্বে কর্মশালায় মূল আলোচক ছিলেন উপজেলা ভ্যাটানারি সার্জন ডাঃ খাদিজা বেগম।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী আফিসার জাহিদুর রহমান বলেন, প্রাণী সম্পদের যে সম্ভবনা রয়েছে তা কৃষক ও খামারিরা গ্রহন করলে জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষুদা দারিদ্র মুক্ত উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মান সহজ হবে।
ডাঃ মোঃ আব্দুল আহাদ বলেন, গবাদিপশু বিশেষ করে গরুর খাদ্য হিসেবে আমাদের দেশে শুকনা খড়ের ব্যবহার ব্যাপক। কিন্তু এতে প্রয়োজনীয় পরিমাণে আমিষ, শর্করা বা খনিজ উপাদান থাকে না। এদিকে খাবারের দামও ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। রোগ-ব্যাধির প্রকোপও কম নয়। তাই লাভজনকভাবে গবাদিপশু পালন করা আজকাল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সমস্যা সমাধানে সহায়তা করবে ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র।
ডা: খাদিজা ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র কোন পশুকে খাওয়ানো যাবে,বিধি নিষেধ,এবং প্রস্তুুত প্রণালী প্রাথমিক চিকিৎসা সহ বিস্তারিত আলোচনা করেন।
প্রশিক্ষক আছাদুজ্জামান মন্জু তার বক্তব্যে ১. তড়কা, ২. গলাফুলা, ৩.বাদলা, ৪. ক্ষুরা রোগ, ৫. জলাতঙ্ক বা র্যাবিস, নতুন রোগ ৬.লাম্পি রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেন।
Comments
comments