আমি মোঃ মঞ্জিল মিয়া, পিতা- বুলবুল আহম্মেদ, গ্রাম- চৌধুরীহাটি, ইউনিয়ন- মাইজখাপন, উপজেলা- কিশোরগঞ্জ সদর, জেলা-কিশোরগঞ্জ। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও দৈনিক সংবাদপত্রে আমাদের পৈত্রিক জমি ভোগদখল করার বিষয়টিকে জবরদখল হিসেবে উল্লেখ করে প্রকাশিত সংবাদ যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যমূলক, তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন মৌজার ১৩১৬ নং খতিয়ানের ৯৯৫ নং দাগের ১০২ শতাংশ ভূমিতে ঘরোয়া আপোষ বন্টনে অন্যান্য শরীকের সাথে মালিক দখলদার ছিলেন, আঃ রহিম, আঃ করিম, আঃ গফুর ৩ ভ্রাতা। আঃ করিম গং ৩ ভ্রাতা প্রত্যেকে হিস্যানুপাত ৩৪ শতাংশ ভমি প্রাপ্ত হইয়া ভোগ দখলদার হয়ে আছেন। এই প্রেক্ষিতে আঃ করিমের ছেলে আঃ রাশিদের নামে ভূলবশত ৬৫ শতাংশ ভূমি মাঠরেকর্ড হয়ে যায়। আঃ রাশিদ এটা ভূয়া বুঝতে পেরে তার বোন, সাজেদা খাতুন কে ভূলকৃত মাঠরেকর্ডের ভুমি ওয়ারিশ হিসেবে তার বোনকে দানপত্র দলিল করে দেন। দলিল মূলে সাজেদা খাতুনের ছেলে বকুল কবীর ১৪৪/১৪৫ ধারা মামলা করে, হিস্যা অনুযায়ী অংশীদার আঃ রহিম ছেলে বুলবুল আহম্মেদের নামে। উক্ত মামলার রায় বুলবুল আহম্মেদের পক্ষে আসে। কিন্তু রায়ের বিষয়টি গোপন রেখে বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদকর্মীদের দিয়ে জমি জবরদখল করার মিথ্যা অভিযোগে কাল্পনিক সংবাদ ছাপানো হয়। এতে আমি এবং আমার পরিবার সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন এবং মানহানিকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছি। তাই প্রকাশিত এসব সংবাদ প্রসঙ্গে আমি আমার উপযুক্ত কাগজপত্রসহ ব্যাখ্যা প্রদান করলাম।
Comments
comments