আজ নিশ্চয়ই বাসন্তী ও ভালোবাসা দিবস উদযাপন করা যেতে পারে স্ব স্ব ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান প্রার্থনার মধ্য দিয়ে।পরিধান করা যেতে পারে বাঙালিয়ানা পোশাক পাঞ্জাবি, পায়জামা এবং শাড়ি।
হতে পারে পরিবারের প্রত্যেকের প্রিয় খাবারের রেসিপি।
জমে ওঠতে পারে বহুদিন পর ফ্যামিলি মেম্বারদের সাথে এক সাথে বসে খাওয়ার জম্পেশ আসর।
রুটিন হতে পারে পরিবারের প্রত্যেকে প্রত্যেককে সময় দেয়া। গল্প করা।
দুঃখ কষ্ট শেয়ার করা।
শিশুদের নিয়ে ঘুরাঘুরি করা।
বয়স্ক বাবা মা-কে একান্তে সময় দেয়া।
বিশেষ করে ষোল বছরের উপরের বয়েসি ছোট ভাই বোনদের প্রিয় জিনিস গিফট দেয়া এবং প্রকৃত জীবনবোধের পাঠ সংক্রান্ত আলাপ আলোচনা করা।
এইরকম আরোও নতুন নতুন সৃজনশীল আইডিয়া। এতিমদের খাওয়ানো।
গরীবদের সামর্থ্যানুযায়ী সহযোগিতা করা।
যোগ হতে পারে কয়েকটি ফুল ও ফলের গাছ লাগানো।
এইসব আর কী! কেউ কেউ আবার আমাকে বলবে,
আমি ভালোবাসার মানেই বুঝি না!
কবি:- ওয়াসীম ফিরোজ।