ঢাকাসোমবার , ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  1. অন্যান্য
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খেলাধুলা
  4. দেশজুড়ে
  5. পজিটিভ বাংলাদেশ
  6. ফটো গ্যালারি
  7. ফিচার
  8. বিনোদন
  9. ভিডিও গ্যালারি
  10. সারাদেশ
  11. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কলম২৪ এ সংবাদ প্রকাশের পর চাকুরি স্থায়ীকরণ ধুম্রজাল খোলাসা

প্রতিবেদক
Kolom 24
ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২১ ৬:১৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

‘কটিয়াদীতে ৫’শ শিক্ষকের চাকুরি স্থায়ীকরণ ঝুঁলছে, গ্রেডেশনে জটিলতা’ শিরোনামে কলম২৪ ডট কমসহ অন্যান্য জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশের পর হলে নড়েচড়ে বসে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। সংবাদ প্রকাশের তিনদিনের মধ্যে ২৯৬ জন শিক্ষকের স্থায়ীকরণের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

এর আগে শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে ৫’শ শিক্ষকের চাকুরি স্থায়ীকরণ ঝুঁলছে শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে ১২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষক চাকুরি স্থায়ীকরণ নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে বলে উল্লেখ করা হয়। স্থায়ীকরণ না হওয়ায় গ্রেডেশন তালিকার ফরম পূরণে শিক্ষকদের মাঝে জটিলতা দেখা দিচ্ছে বলেও উল্লেখ করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০২০ সনের ১০ নভেম্বর তারিখে কটিয়াদী উপজেলার ১২০টি প্রতিষ্ঠানের ৬৬৫ জন শিক্ষকের চাকুরী স্থায়ীকরণের জন্য যাবতীয় তথ্য জেলা শিক্ষা অফিসে জমা দেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। আবেদন জমার পর এ পর্যন্ত দায়িত্বে থাকা প্রধান শিক্ষক ও কিছু সংখ্যক সহকারী শিক্ষকের চাকুরী স্থায়ীকরণ হয়। আর বাকিদের স্থায়ীকরণ না হওয়ায় অধিসংখ্যক শিক্ষকদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।

একাধিক সূত্র জানায়, গত ২০২০ সনের ১০ নভেম্বর তারিখে ১২০টি প্রতিষ্ঠানের ৬৬৫ জন শিক্ষকের চাকুরী স্থায়ীকরণের জন্য যাবতীয় তথ্য জেলা শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়। তারপর প্রত্যেক আবেদন যাচাই-বাছাই করে ৩০ নভেম্বর ২০২০ তারিখে ১৭৩৭/৩১৫ নং স্মারকে শতাধিক শিক্ষকের চাকুরী স্থায়ীকরণ করা হয়। কিন্তু, এই আদেশটি শিক্ষকদের মাঝে প্রকাশ করা হয়নি। বরং বলা হয়েছে, স্থায়ীকরণের কাজ চলমান হয়েছে। যথাসময়ে তা প্রকাশ করা হবে।

এদিকে কুলিয়ারচর, পাকুন্দিয়া, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম উপজেলার সকল শিক্ষকদের চাকুরী স্থায়ীকরণ হয়। কিন্তু কটিয়াদীতে শিক্ষকদের স্থায়ীকরণ না হওয়ায় সর্বমহলে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়।

এ বিষয়ে কটিয়াদী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সৈয়দ আহম্মেদ জানান ‘শিক্ষকদের আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের কারণে চাকুরি স্থায়ীকরণ হতে সময় নিয়েছে।’

আর কিশোরগঞ্জ জেলা শিক্ষা অফিসার সুব্রত কুমার বণিক নিজেদের দায় স্বীকার করে জানান, ‘ আদেশটি কোন ভাবে মিসিং অথবা অন্য কোন কারণে ভুল হতে পারে। বিষয়টি তদন্ত করে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Comments

comments