ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৮ অক্টোবর ২০২০
  1. অন্যান্য
  2. আন্তর্জাতিক
  3. খেলাধুলা
  4. দেশজুড়ে
  5. পজিটিভ বাংলাদেশ
  6. ফটো গ্যালারি
  7. ফিচার
  8. বিনোদন
  9. ভিডিও গ্যালারি
  10. সারাদেশ
  11. সাহিত্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী প্রথমবারের মতো এক টেলিভিশন বিতর্কে মুখোমুখি

প্রতিবেদক
Kolom 24
অক্টোবর ৮, ২০২০ ৯:২০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

চলতি নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী প্রথমবারের মতো এক টেলিভিশন বিতর্কে মুখোমুখি হয়েছেন.। এতে অন্যান্য বিষয়ে সঙ্গে ইরানের পরমানু সমঝোতা ও মার্কিন হামলায় নিহত ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানি’র প্রসঙ্গ উঠে আসে। খবর পার্স টুডে’র।

বিতর্কে করোনা ভাইরাস, জলবায়ূ পরিবর্তন ও চীনের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কের মতো বিষয়ের পরপরই চতুর্থ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে ইরান প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বিতর্কে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের স্বেচ্ছাচারী আচরণে’র কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গোটা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন কমলা হ্যারিস।

তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছে কারণ ইরান এখন সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুদের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে।’ এর জবাবে মাইক পেন্স তার ভাষায় ইরানকে ‘সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক’ হিসেবে অভিহিত করে দাবি করেন.। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা না করলে তার ব্যবস্থাপনায় বহু মার্কিন নাগরিক নিহত হতো।

পেন্সের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কমলা হ্যারিস জেনারেল সোলাইমানিকে হত্যা করার পর ইরাকে মার্কিন সেনা ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, ঐ হামলায় আমেরিকা’র অসংখ্য সেনা মস্তিষ্কে আঘাত পেলেও ট্রাম্প বিষয়টিকে সামান্য মাথাব্যথা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। কমলা বলেন, ‘ট্রাম্পের এই আচরণ প্রমাণ করে তিনি মার্কিন সেনা সদস্যদেরকে কতটা তাচ্ছিল্যের চোখে দেখেন।’

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জো বাইডেনের মধ্যে প্রথম টেলিভিশন বিতর্কের এক সপ্তাহ পর তাদের দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মাইক পেন্স ও কমলা হ্যারিসের মধ্যে গতকাল বুধবার রাতে এ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়..।

গত সপ্তাহের বিতর্কে দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী পরস্পরকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে কথা বললেও পেন্স ও হ্যারিস অনেক বেশি নমনীয় ও ভদ্রজনোচিত ভাষায় আলোচনা করেন। আমেরিকা’র সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট কোনো কারণে দায়িত্ব পালনে অক্ষম হয়ে গেলে তার ভাইস প্রেসিডেন্ট দেশের প্রেসিডেন্টে’র দায়িত্ব পালন করবেন।

Comments

comments