নিশি রাতে ফেরারি আকাশ হয়ে উঠবে অচেনা অজানা একপ্রান্ত বিপদ রেখা তা অতিক্রান্ত করার দূরসাহস হারিয়ে ফেলবে পাপিষ্ঠ পথিক।
মৃদু বাতাস পাশ দিয়ে বয়ে যেতেই ভয়ে আতকে উঠবে ভীরু জালিমের দলবদ্ধ মানুষরুপি পাপিষ্ঠ শয়তান।
ঝিঝি পোকাড় সু-মধুর সুর মনের অজান্তে জানিয়ে দিবে দেহত্যাগ তোকে তাড়া করছে ধুমকেতুর গতিতে।পঞ্চত্ব রুখে দেওয়ার পথ খুজে লাভের মরিচিকাও পাওয়া হবে বেশ মুশকিল।
তারার স্নিগ্ধ আলো মনে হবে বিপদের অমাবস্যা ঢেকে আসছে,রিদপিন্ড শুকিয়ে যাবে, কলিজ্বা ফাটার উপক্রান্ত হতেই ভেসে আসবে গচ্ছিত,উপার্জিত শত শত অর্থ নামের পাপের ফসলের আর্তনাদ যা অতিযত্নে বপন করেছিলে পথিক।
নিজ চোখুর বিশ্বাসঘাতকায় দেখতে থাকবে পঞ্চত্বের ভয়ংকর রুপ। আপাদমস্তক হয়ে উঠবে শূন্যের উপর ভাস্যমান,ন্যনোসেকেন্ডে মধ্যে বুঝতে পারবে পার্থীব জীবনের ইতিবৃত্ত।
ইচ্ছা করবে হাজারো ভুক্তভোগী অসহায় মানুষের কাছে পা জড়িয়ে মিনতি নামক মহা ওষুধ পান করতে।
পায়ের নিচের মাটি নিমিষেই সরে যাবে অত্যাচারী পথিক তলিয়ে যেতে থাকবে সমুদ্র থেকে সমুদ্র তলদেশ থেকে তলদেশ অবশেষে যমদূত খুজে নিবে জাহান্নামের শ্রেষ্ঠ স্থান।
কবি: আবুল কালাম আজাদ
Comments
comments