- ">
“নিউ গিনির নিম্নভূমি রেইনফরেস্টে একটি কৌতূহলী ‘চকোলেট ব্যাঙ বা ট্রি ব্যাঙ’ আবিষ্কার করেছে অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী। গত শনিবার (২৯ মে) এ খবর প্রকাশ করেছে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন।
*প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণত সবুজ ত্বকের কারণে ব্যাঙগুলো ‘ট্রি ব্যাঙ’ নামে পরিচিত। কিন্তু এটির বাদামী রঙের কারণে বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘চকোলেট ব্যা’।
এক বিবৃতিতে অস্ট্রেলিয়ান জার্নাল অফ জুলজিতে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে আবিষ্কারের বর্ণনা দেওয়া সহ-লেখক ও প্ল্যানেটারি হেল্থ অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি এবং কুইন্সল্যান্ড যাদুঘর কেন্দ্রের পল অলিভার বলেন, “লিটোরিয়া মিরার নিকটতম পরিচিত আত্মীয় হলো অস্ট্রেলিয়ান সবুজ গাছের ব্যাঙ। দুটি প্রজাতি দেখতে একইরকম হলেও একটি সাধারণত সবুজ, আর নতুন প্রজাতিটি সুন্দর চকোলেট রঙের।”
অস্ট্রেলিয়া ও নিউ গিনি একসময় জমি দ্বারা সংযুক্ত ছিল। কিন্তু এখন নিউ গিনি রেইনফরেস্ট দ্বারা প্রভাবিত। অন্যদিকে,…উত্তর অস্ট্রেলিয়া সাধারণত সাভান্না বা বৃক্ষহীন তৃণভূমি। দক্ষিণ ও উত্তর অস্ট্রেলিয়া এবং পুরো নিউ গিনিজুড়ে সবুজ গাছের ব্যঙ (লিটোরিয়া কেরুলিয়া) খুঁজে পাওয়া যায়।
জার্নাল অনুসারে, ২০১৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা এমন আরো একটি প্রাণী খুঁজে পেয়েছিল। তাদের ধারণা, নিউ গিনিতে এই প্রাণীটি ব্যাপক হারে থাকতে পারে।”…
Comments
comments