মেয়াদোত্তীর্ণ ও আমদানিকারকের তথ্যবিহীন শিশু খাদ্য বিক্রি করায় কিশোরগঞ্জ শহরের সুগন্ধ্যা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। একই সঙ্গে খন্দকার মেডিকেল সার্ভিসকে মেয়াদোত্তীর্ণ এবং ঔষধের প্যাকেটে নতুন করে মূল্য লিখার কারণে ৩ হাজার টাকা এবং বিসমিল্লাহ মেডিকেল হলকে ৩ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
সোমবার (০৪ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা শহরের স্টেশন রোড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কিশোরগঞ্জের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বণিক এ অর্থদণ্ড করে তা আদায় করেন।
কিশোরগঞ্জ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, অভিযানকালে প্রতিষ্ঠানটিতে মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যপণ্য এবং আমদানিকারকের তথ্যবিহীন শিশু খাদ্য পাওয়া যায়। এ কারণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আরোপ ও আদায় করা হয়। এছাড়াও খন্দকার মেডিকেল সার্ভিসকে মেয়াদোত্তীর্ণ এবং ঔষধ এর প্যাকেটে নতুন করে মূল্য লিখার কারণে ৩ হাজার টাকা এবং বিসমিল্লাহ মেডিকেল হলকে ৩ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আরোপ ও আদায় করা হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কিশোরগঞ্জের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বণিকের নেতৃত্বে এ অভিযানে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর রফিকুন্নেসা পুষ্প, সহকারী স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মৃত্যুঞ্জয় মজুমদার এবং উপ পরিদর্শক হাবিল উদ্দিনের একটি তদারকি টিম সহযোগিতা করেন।
কিশোরগঞ্জ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হৃদয় রঞ্জন বণিক এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী অর্থদণ্ড করা হয়। জনস্বার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
নিউজ পড়েছে
11