রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া এলাকায় বিভিন্ন জাগায় লোকালয় গুড়াগুড়ি করতেু দেখা যাচ্ছে হনুমানকে। হনুমাটি দেখে মনে হয় সে খুবি ক্ষুধার্ত। লোকালয় এসে প্রতিদিন খাবারের জন্য বসে থাকছে। হনুমানটিকে যখন যে সকল খাবার দিচ্ছে সেই সকল খাবার গুলো খেযে নিচ্ছে।
জানা যায় যে, বাংলাদেশ বডার্র বেনাফুল থেকে কলার ট্রাকের উপরে চড়ে কলা খাইতে খাইতে দৌলতদিয়া চলে আসছে । যখন দেখছে ট্রাক গুলো জ্যামে আটকা আছে লোক জন দাওয়া দিচ্ছে তখন ট্রাকের উপর থেকে নেমে বাজার দিকে চলে যাচ্ছে। এভাবে দৌলতদিয়া গোয়ালন্দে হনুমান আসছে। দৌলতদিযা গোয়ালন্দ আসার পর হনুমান খাবার ঠিক মত পাচ্ছে না । খাবার না পাওয়ার কারণে হনুমান মানুষের দৌকানে মধ্যে হোটেলের মধ্যে ডুকে যে সকল খাবার পাচ্ছে সেই সকল খাবারি খেয়ে নিচ্ছে। লোকালয়ে এখন হনুমানের চলাফেরা।
মুদি দোকানদার মামুন বলেন, হনুমান টি প্রায় সময় আমার দৌকানের মধ্যে ডুকে কলা কখনো রুটি নিয়ে আমার পাশে বসে খাচ্ছে। তাকে কিছুই বলি না ওকে মারতে গেলেও সে সরতে চায় না কারণ হনুমানটির খুব ক্ষুধার্ত থাকে।
হোটেল মালিক বক্কার বলেন, আমার হোটেলের ক্যাশ টেবিলে উপরে বসে রুটি পাওয়া রুটি ছিরে ছিরে খায়। আমার হোটেলের কর্মচারীরা কিছুই বলে না হনুমানটিকে কারণ হনুমানটি খুুব ক্ষুধার্ত থাকে যার কারণে সে মানুষের মধ্যে বসে খাবার খায়। আমার হোটেলে প্রায় দিনেই এসে একাই হাত দিয়ে রুটি নিয়ে খায়।
গোয়ালন্দ উপজেলা প্রানি সম্পদ কর্মকর্তা ডা; নুরুল ইসলাম তালুকদার জানান, সাধারণত যে এলাকায় কলা চাষ হয় সে সব এলাকাতে বেশী থাকে হনুমান। এ সব হনুমান কলার গাড়ীতে করে দৌলতদিয়া আসে যখন কলার গাড়ী গুলো ফেরিতে উঠতে থাকে তখন গাড়ী থেকে লাফ দিয়ে নেমে যায় আর সে ফিরে যেতে পারে। তখন খাবারের অভাবে লোকালয় চলে আসে এত কোন রোগ বা জীবাণু ছড়ায় না।
Comments
comments